১০০ টাকা রিচার্জ করলে সরকার ২৮ টাকা শুল্ক-কর পাবে। ফলে সাধারণ গ্রাহক ৭২ টাকা ব্যবহার করতে পারবেন।
এর আগে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোনে কথা বলার ওপর প্রথমবার ৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্কারোপ করা হয়। অতীতে কয়েক দফায় বাড়িয়ে শুল্ক ১৫ শতাংশ করা হয়েছিল। যা এখন ২০ শতাংশ প্রস্তাব করা হলো।
ইন্টারনেট সেবা ও মোবাইল ফোনের কলরেট সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এখন টকটাইম ও ইন্টারনেট সেবায় ১৫ শতাংশ ভ্যাট চালু আছে। বাজেটে যা আরও ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। ফোনে রিচার্জ করার সময় এই অর্থ কেটে রাখা হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বৃহস্পতিবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় এসব কথা জানিয়েছেন।
আরো পড়ুন- কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করেছে জাবি শিক্ষার্থীরা
সম্পূরক শুল্কহার বাড়ানোয় বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য মতে, গত এপ্রিল পর্যন্ত মুঠোফোনের গ্রাহকসংখ্যা ছিল ১৯ কোটি ৩৭ লাখ। তবে এক ব্যক্তির একাধিক মুঠোফোনের হিসাবও এখানে অন্তর্ভুক্ত। সারাদেশে এখন ১২ কোটি ৫১ রাখ মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয়।
পাগলের দেশে বাস করি